বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৩

‪#‎ পদ্মা‬নদীর মাঝি (Padma Nadir Majhi) Important Information 1 ‘পদ্মা নদীর মাঝি’ উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র- কুবের। ‘পদ্ম নদীর মাঝি’ উপন্যাসের নায়িকা- কপিলা। কুবেরের শ্যালিকা-কপিলা। কপিলার স্বামীর নাম - শ্যামাদাস। কুবেরের স্ত্রীর নাম- মালা। হোসেন মিয়ার বাড়ি - নোয়াখালীতে। গণেশ - কুবেরের মাছ ধরার সঙ্গী। জেলে পাড়াটি অবস্থিত - পূর্বদিকে গ্রামের বাহিরে। কুবেরের বাড়ি - কেতুপুর গ্রামে। যদুর বাড়ি - নড়াইল। জেলেদের বেশি উপার্জন হয় - ইলিশের মৌসুমে। বিপুল পদ্মা কৃপণ হইয়া যায় - ইলিশের মরুশুম ফুরাইলে। কুবের ও গণেশ ভাগ পায় - মোট টাকার অর্ধেক। সন্ধা বেলায় বিক্রি হচ্ছিল- পৌনে পাঁচ, পাঁচ এবং সোয়া পাঁচ টাকা দরে। শীতলের শরীরের গঠন - বেটে ও মোটা। শীতল কুবেরের নিকট মাছ আনতে বলেছিল - তিনটা। কুবেরের অনুগত ব্যক্তি - গণেশ। কুবেরের কলকেটির বয়স - দেড় বছর। কুবের মাছ ধরতেছে - ১২ বছর বয়স হতে। গণেশ ছিল - সহজ সরল এবং কিছুটা বোকা। জলে পাড়ার বাড়িগুলি - গায়ে গায়ে ঘেঁসা। জেলেদের অধিকাংশের উপজীবিকা -পদ্মা এবং পদ্মার খালগুলি। কুবের মাছ ধরে- ধনঞ্জয়ের জাল ও নৌকায়। প্রতিরাত্রে ধনঞ্জয় ভাগ পায়- অর্ধেক। চালান খুড়ার প্রকৃত নাম - ধনঞ্জয়। কুবেরের মেয়ের নাম- গোপী। সোনাখালী থেকে মোহনপুর পর্যন্ত রাস্তার দৈর্ঘ্য - দশ মাইল। মেলায় সবচেয়ে বেশি ভিড় হয় - বালাখেলার কাছে। লাখা ও চণ্ডী - কুবেরের ছেলে। পদ্মা নদীর মাঝি উপন্যাসের ঋতুর পরিচয় পাওয়া যায় - বর্ষার। কুবের মাছ ধরতে ছিল - দেবীগঞ্জের মাইল দেড়েক উজানে। কলিকাতার বাতাসে গন্ধ পাওয়া যাবে - পদ্মার ইলিশ মাছ ভাজার। রাসুর মামার নাম - পীতম। মেলা থেকে সিধু সংগ্রহ করেছিল - তিনটি দাগধরা ফজলি আম, একটা তুলতুলে পাকা আস্ত খাজা কাঁঠাল, সের তিনেক একত্রে মেশানো চাল-ডাল খুদ আর খাসির একটা মাথা। খাসির মাথাটি সিধু কিনে ছিল - চৌদ্দ পয়সায়। খাসির মাথার সিং দুটি ছিল - মইয়ের মত। মালার বাপের বাড়ি - চরডাঙ্গা গ্রামে। বৈকুণ্ঠ - মালার বাপ।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন